০২:৫৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৪, ১ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ঈদের রাতে বগুড়ায় জোড়া খুন

  • আপডেট: ০৬:৫৩:০৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ জুন ২০২৪
  • 14

বগুড়ায় ঈদের রাতে শরীফ ও রোমান নামের দুই যুবককে হত্যার অভিযোগ উঠেছে।

সোমবার (১৭ জুন) রাত দেড়টার দিকে শহরের নিশিন্দারা চকর পাড়া এলাকায় এই হত্যাকাণ্ড ঘটে। নিহত শরীফ (১৭) ওই এলাকার দুদু মিয়ার ছেলে এবং রোমান (১৮) শফিকুল ইসলামের ছেলে।

স্থানীয়রা জানান, ঈদের রাত দেড়টার দিকে চকরপাড়া এলাকার একটি গলিতে গোলাগুলির শব্দ শোনা যায়। কিছুক্ষণ পর গিয়ে দেখা যায়, শরীফ ও রোমানের রক্তাক্ত লাশ পড়ে আছে। এ সময় আহত অবস্থায় উদ্ধার করা হয় তাদের আরেক বন্ধু হোসেনকে।

নিহত শরীফের স্বজনরা জানান, বাসায় রাতের খাবার খাওয়ার পরপরই কেউ একজন ফোন করে শরীফকে ডেকে নেয়। পরে এলাকায় গোলাগুলির শব্দ শুনে তারা বাইরে এসে দেখেন, দূর্বৃত্তরা শরীফ, রোমান ও হোসেনকে কুপিয়ে রক্তাক্ত করে ফেলে গিয়েছে। পরে হোসেনকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করা গেলেও ঘটনাস্থলেই নিহত হন শরীফ ও রোমান।

বগুড়া জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার স্নিগ্ধ আকতার জানান, কী কারণে এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে, তার কারণ তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি। হত্যার উদ্দেশ্য জানতে ঘটনার পর থেকেই পুলিশের বিভিন্ন ইউনিট মাঠে রয়েছে।

লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে বলেও জানান তিনি।

Tag :
সর্বাধিক পঠিত

ঈদের রাতে বগুড়ায় জোড়া খুন

আপডেট: ০৬:৫৩:০৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ জুন ২০২৪

বগুড়ায় ঈদের রাতে শরীফ ও রোমান নামের দুই যুবককে হত্যার অভিযোগ উঠেছে।

সোমবার (১৭ জুন) রাত দেড়টার দিকে শহরের নিশিন্দারা চকর পাড়া এলাকায় এই হত্যাকাণ্ড ঘটে। নিহত শরীফ (১৭) ওই এলাকার দুদু মিয়ার ছেলে এবং রোমান (১৮) শফিকুল ইসলামের ছেলে।

স্থানীয়রা জানান, ঈদের রাত দেড়টার দিকে চকরপাড়া এলাকার একটি গলিতে গোলাগুলির শব্দ শোনা যায়। কিছুক্ষণ পর গিয়ে দেখা যায়, শরীফ ও রোমানের রক্তাক্ত লাশ পড়ে আছে। এ সময় আহত অবস্থায় উদ্ধার করা হয় তাদের আরেক বন্ধু হোসেনকে।

নিহত শরীফের স্বজনরা জানান, বাসায় রাতের খাবার খাওয়ার পরপরই কেউ একজন ফোন করে শরীফকে ডেকে নেয়। পরে এলাকায় গোলাগুলির শব্দ শুনে তারা বাইরে এসে দেখেন, দূর্বৃত্তরা শরীফ, রোমান ও হোসেনকে কুপিয়ে রক্তাক্ত করে ফেলে গিয়েছে। পরে হোসেনকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করা গেলেও ঘটনাস্থলেই নিহত হন শরীফ ও রোমান।

বগুড়া জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার স্নিগ্ধ আকতার জানান, কী কারণে এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে, তার কারণ তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি। হত্যার উদ্দেশ্য জানতে ঘটনার পর থেকেই পুলিশের বিভিন্ন ইউনিট মাঠে রয়েছে।

লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে বলেও জানান তিনি।