০৩:০১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৪, ১ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গ্রহণযোগ্য নয় ব্যাটারদের অধারাবাহিকতা: শান্ত

  • আপডেট: ০১:২৩:৫০ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৭ জুন ২০২৪
  • 19

টপ অর্ডার তো বটেই ব্যাটারদের মধ্যে কেউই সেভাবে ছন্দে নেই। গ্রুপ পর্বে চার ম্যাচের মধ্যে ফিফটি এসেছিল কেবল সাকিব আল হাসানের ব্যাট থেকে।

তিনি নিজেও রানের দেখা পেয়েছেন অনেক দিন পর। কিন্তু পরের ম্যাচেই হাসেনি তার ব্যাট।
ব্যাটারদের এমন অধারাবাহিকতা মেনে নিতে পারছেন না নাজমুল হোসেন শান্ত। যদিও বাংলাদেশ অধিনায়ক নিজেও ফর্মে নেই। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে রানের কোটা দুই অঙ্কে নিয়ে যেতে পেরেছেন কেবল একবার। তাছাড়া সবশেষ ১২ ইনিংসে কোনো ফিফটি নেই তার।

তাই অনেক বোলারদের ওপর ভর করেই বিশ্বকাপের সুপার এইট নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ। প্রতি ম্যাচেই ব্যাটারদের ব্যর্থতা আড়াল করে দিচ্ছেন তারা। কিন্তু তাদেরও তো বাজে দিন আসবে, তখন কি জ্বলে উঠবেন ব্যাটাররা?

নেপালের বিপক্ষে ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে শান্ত বলেন ‘এটা তো আসলে সম্ভব না যে প্রতিদিনই বোলাররা জেতাবে। আমি আশা করব, প্রতিদিনই জেতাক। কিন্তু ব্যাটারদের দায়িত্ব আছে এবং কেন হচ্ছে না, এটা সবাই চেষ্টা করছে বের করার। কিন্তু কোনোভাবেই হচ্ছে না এবং এটা গ্রহণযোগ্য নয়। সত্যি বলতে এই উইকেট ১৪০-১৫০ রান করার মতো হয়তো ছিল। কিন্তু সেটা আমরা করতে পারিনি। অবশ্যই আমাদের জন্য এটা চিন্তার একটা কারণ।

‘অবশ্যই চিন্তার কারণ। এভাবে ব্যাটিং করলে মনে হয় না সেটা দলের জন্য ভালো কোনো দিক। আমরা শুরুটাও পাচ্ছি না, শেষে ব্যাটাররাও শেষ করতে পারছে না। তাই অবশ্যই চিন্তার কারণ। কিন্তু এখান থেকে আমাদের বের হয়ে আসতেই হবে এবং কীভাবে বের হতে হবে, সেটা নিয়ে অনেক পরিকল্পনা সব সময়ই হয়। কিন্তু এই ভুল বারবারই হচ্ছে। যেটা আমি বলতে পারি, পরের রাউন্ডে এই ভুলগুলো যত কম করা যায়।

Tag :
সর্বাধিক পঠিত

গ্রহণযোগ্য নয় ব্যাটারদের অধারাবাহিকতা: শান্ত

আপডেট: ০১:২৩:৫০ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৭ জুন ২০২৪

টপ অর্ডার তো বটেই ব্যাটারদের মধ্যে কেউই সেভাবে ছন্দে নেই। গ্রুপ পর্বে চার ম্যাচের মধ্যে ফিফটি এসেছিল কেবল সাকিব আল হাসানের ব্যাট থেকে।

তিনি নিজেও রানের দেখা পেয়েছেন অনেক দিন পর। কিন্তু পরের ম্যাচেই হাসেনি তার ব্যাট।
ব্যাটারদের এমন অধারাবাহিকতা মেনে নিতে পারছেন না নাজমুল হোসেন শান্ত। যদিও বাংলাদেশ অধিনায়ক নিজেও ফর্মে নেই। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে রানের কোটা দুই অঙ্কে নিয়ে যেতে পেরেছেন কেবল একবার। তাছাড়া সবশেষ ১২ ইনিংসে কোনো ফিফটি নেই তার।

তাই অনেক বোলারদের ওপর ভর করেই বিশ্বকাপের সুপার এইট নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ। প্রতি ম্যাচেই ব্যাটারদের ব্যর্থতা আড়াল করে দিচ্ছেন তারা। কিন্তু তাদেরও তো বাজে দিন আসবে, তখন কি জ্বলে উঠবেন ব্যাটাররা?

নেপালের বিপক্ষে ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে শান্ত বলেন ‘এটা তো আসলে সম্ভব না যে প্রতিদিনই বোলাররা জেতাবে। আমি আশা করব, প্রতিদিনই জেতাক। কিন্তু ব্যাটারদের দায়িত্ব আছে এবং কেন হচ্ছে না, এটা সবাই চেষ্টা করছে বের করার। কিন্তু কোনোভাবেই হচ্ছে না এবং এটা গ্রহণযোগ্য নয়। সত্যি বলতে এই উইকেট ১৪০-১৫০ রান করার মতো হয়তো ছিল। কিন্তু সেটা আমরা করতে পারিনি। অবশ্যই আমাদের জন্য এটা চিন্তার একটা কারণ।

‘অবশ্যই চিন্তার কারণ। এভাবে ব্যাটিং করলে মনে হয় না সেটা দলের জন্য ভালো কোনো দিক। আমরা শুরুটাও পাচ্ছি না, শেষে ব্যাটাররাও শেষ করতে পারছে না। তাই অবশ্যই চিন্তার কারণ। কিন্তু এখান থেকে আমাদের বের হয়ে আসতেই হবে এবং কীভাবে বের হতে হবে, সেটা নিয়ে অনেক পরিকল্পনা সব সময়ই হয়। কিন্তু এই ভুল বারবারই হচ্ছে। যেটা আমি বলতে পারি, পরের রাউন্ডে এই ভুলগুলো যত কম করা যায়।