রহস্যময় এক বস্তু গ্যালাক্সির কেন্দ্রে, চিন্তায় বিজ্ঞানীরা

  • আপডেট: ০৮:৫৫:১০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৪ জুন ২০২৪
  • 29

বিজ্ঞানীরা মিল্কিওয়ে ছায়াপথে (গ্যালাক্সি) রহস্যময় এক বস্তুর খোঁজ পেয়েছেন। ধুলা ও গ্যাসের বলয় দিয়ে তৈরি ছায়াপথের প্রায় কেন্দ্রস্থলে অবস্থান করা বস্তুটি থেকে মাইক্রোওয়েভ নির্গত হচ্ছে। শুধু তা–ই নয়, ঘণ্টায় প্রায় ১ লাখ ১২ হাজার মাইল গতিতে ছুটে চলছে বস্তুটি।

বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, এ কারণে মিল্কিওয়ে ছায়াপথে এ পর্যন্ত সন্ধান পাওয়া কোনো বস্তুর সঙ্গে নতুন বস্তুর মিল খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না ।

অ্যাস্ট্রোফিজিক্যাল জার্নাল লেটারসে নতুন এই বস্তুর তথ্যাদি প্রকাশ করা হয়েছে।
ছায়াপথে সন্ধান পাওয়া রহস্যময় বস্তুটিকে প্রথমে ব্ল্যাকহোল থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়া মেঘ বা নক্ষত্র হিসেবে ধারণা করা হয়েছিল। কিন্তু ভালোভাবে পর্যবেক্ষণের পরও বস্তুটির পরিচয় সম্পর্কে নিশ্চিত হতে পারছেন না বিজ্ঞানীরা।

ছায়াপথে রহস্যময় বস্তুর সন্ধান পাওয়ার ঘটনা তুলে ধরে বিজ্ঞানী অ্যাডাম গিন্সবার্গ বলেন, ‘আমাদের গ্যালাক্সির কেন্দ্রে একটি বিশেষ অঞ্চল পর্যবেক্ষণের সময় বস্তুটি প্রথম শনাক্ত করা হয়। মানমন্দিরে বস্তুটি থেকে আসা বিকিরণের তথ্যও শনাক্ত করা হয়েছে। বস্তুটিতে থাকা গ্যাসের তাপমাত্রা শূন্যের নিচে প্রায় ৪৩৬ ডিগ্রি ফারেনহাইট।

Tag :

হাসিনাসহ ৪৪ জনের বিরুদ্ধে হেফাজতের সমাবেশে গণহত্যয় ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ

রহস্যময় এক বস্তু গ্যালাক্সির কেন্দ্রে, চিন্তায় বিজ্ঞানীরা

আপডেট: ০৮:৫৫:১০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৪ জুন ২০২৪

বিজ্ঞানীরা মিল্কিওয়ে ছায়াপথে (গ্যালাক্সি) রহস্যময় এক বস্তুর খোঁজ পেয়েছেন। ধুলা ও গ্যাসের বলয় দিয়ে তৈরি ছায়াপথের প্রায় কেন্দ্রস্থলে অবস্থান করা বস্তুটি থেকে মাইক্রোওয়েভ নির্গত হচ্ছে। শুধু তা–ই নয়, ঘণ্টায় প্রায় ১ লাখ ১২ হাজার মাইল গতিতে ছুটে চলছে বস্তুটি।

বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, এ কারণে মিল্কিওয়ে ছায়াপথে এ পর্যন্ত সন্ধান পাওয়া কোনো বস্তুর সঙ্গে নতুন বস্তুর মিল খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না ।

অ্যাস্ট্রোফিজিক্যাল জার্নাল লেটারসে নতুন এই বস্তুর তথ্যাদি প্রকাশ করা হয়েছে।
ছায়াপথে সন্ধান পাওয়া রহস্যময় বস্তুটিকে প্রথমে ব্ল্যাকহোল থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়া মেঘ বা নক্ষত্র হিসেবে ধারণা করা হয়েছিল। কিন্তু ভালোভাবে পর্যবেক্ষণের পরও বস্তুটির পরিচয় সম্পর্কে নিশ্চিত হতে পারছেন না বিজ্ঞানীরা।

ছায়াপথে রহস্যময় বস্তুর সন্ধান পাওয়ার ঘটনা তুলে ধরে বিজ্ঞানী অ্যাডাম গিন্সবার্গ বলেন, ‘আমাদের গ্যালাক্সির কেন্দ্রে একটি বিশেষ অঞ্চল পর্যবেক্ষণের সময় বস্তুটি প্রথম শনাক্ত করা হয়। মানমন্দিরে বস্তুটি থেকে আসা বিকিরণের তথ্যও শনাক্ত করা হয়েছে। বস্তুটিতে থাকা গ্যাসের তাপমাত্রা শূন্যের নিচে প্রায় ৪৩৬ ডিগ্রি ফারেনহাইট।