১২:৫৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৪, ১ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিদেশ যেতে লাগবে দুই থেকে আড়াই মাস: উপদেষ্টা আসিফ নজরু

  • আপডেট: ০২:৩০:১৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ২ অক্টোবর ২০২৪
  • 27

প্রবাসী উপদেষ্টা আসিফ নজরুল জানান, প্রবাসীদের বিদেশ যাওয়ার ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট দেশের দূতাবাস এবং বিএমইটি’র অনুমোদন লাগবে। এখন থেকে মন্ত্রণালয় আর কোনো ভূমিকা পালন করবে না। তাই প্রস্তুতিতে দুই থেকে আড়াই মাস লাগবে বড়জোর।


ভোগান্তি কমাতে বিদেশগামী কর্মীদের প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন লাগবে না। এখন থেকে শুধুমাত্র সংশ্লিষ্ট দেশের দূতাবাস এবং জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো (বিএমইটি) বিষয়টি দেখভাল করবে।
সাম্প্রতিক প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য জানান প্রবাসী কল্যাণ উপদেষ্টা আসিফ নজরুল।

আসিফ নজরুল বলেন, “প্রবাসী কর্মীদের বিদেশের পাঠানোর ব্যাপারে অনেক ভোগান্তি হয়, অনেক সময় লাগে। আমরা তদন্ত করে দেখেছি, প্রবাসীরা বিদেশি যেতে চাইলে তিনটা স্তরে অনুমোদন লাগত। একটা সংশ্লিষ্ট দূতাবাসের, তারপরে মন্ত্রণালয়ের এবং সর্বশেষ বিএমইটির।

তিনি আরও বলেন, “এখন থেকে মন্ত্রণালয় আর কোনো ভূমিকা পালন করবে না। দুইটা জায়গায় অনুমোদন নিলেই হবে।”

প্রবাসী উপদেষ্টা বলেন, “এর ফলে প্রবাসীদের বিদেশ যাওয়ার ক্ষেত্রে অনুমোদন প্রক্রিয়ার যে ভোগান্তি আমাদের হিসেব মতে অনেক কমবে। ১৫-৩০ দিন সময় কমে যাবে। ওনাদের যাওয়ার প্রস্তুতির সময়টা যদি আগে তিন মাস লাগত এখন আমরা আশা করি, দুই থেকে আড়াই মাস লাগবে বড়জোর।”

তিনি আরও বলেন, “আমরা চেষ্টা করব এক মাস কমানোর জন্য। আপনাদের নিশ্চিত করছি, মন্ত্রণালয়ের অনুমোদনের আর দরকার পড়বে না।”

Tag :
সর্বাধিক পঠিত

বিদেশ যেতে লাগবে দুই থেকে আড়াই মাস: উপদেষ্টা আসিফ নজরু

আপডেট: ০২:৩০:১৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ২ অক্টোবর ২০২৪

প্রবাসী উপদেষ্টা আসিফ নজরুল জানান, প্রবাসীদের বিদেশ যাওয়ার ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট দেশের দূতাবাস এবং বিএমইটি’র অনুমোদন লাগবে। এখন থেকে মন্ত্রণালয় আর কোনো ভূমিকা পালন করবে না। তাই প্রস্তুতিতে দুই থেকে আড়াই মাস লাগবে বড়জোর।


ভোগান্তি কমাতে বিদেশগামী কর্মীদের প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন লাগবে না। এখন থেকে শুধুমাত্র সংশ্লিষ্ট দেশের দূতাবাস এবং জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো (বিএমইটি) বিষয়টি দেখভাল করবে।
সাম্প্রতিক প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য জানান প্রবাসী কল্যাণ উপদেষ্টা আসিফ নজরুল।

আসিফ নজরুল বলেন, “প্রবাসী কর্মীদের বিদেশের পাঠানোর ব্যাপারে অনেক ভোগান্তি হয়, অনেক সময় লাগে। আমরা তদন্ত করে দেখেছি, প্রবাসীরা বিদেশি যেতে চাইলে তিনটা স্তরে অনুমোদন লাগত। একটা সংশ্লিষ্ট দূতাবাসের, তারপরে মন্ত্রণালয়ের এবং সর্বশেষ বিএমইটির।

তিনি আরও বলেন, “এখন থেকে মন্ত্রণালয় আর কোনো ভূমিকা পালন করবে না। দুইটা জায়গায় অনুমোদন নিলেই হবে।”

প্রবাসী উপদেষ্টা বলেন, “এর ফলে প্রবাসীদের বিদেশ যাওয়ার ক্ষেত্রে অনুমোদন প্রক্রিয়ার যে ভোগান্তি আমাদের হিসেব মতে অনেক কমবে। ১৫-৩০ দিন সময় কমে যাবে। ওনাদের যাওয়ার প্রস্তুতির সময়টা যদি আগে তিন মাস লাগত এখন আমরা আশা করি, দুই থেকে আড়াই মাস লাগবে বড়জোর।”

তিনি আরও বলেন, “আমরা চেষ্টা করব এক মাস কমানোর জন্য। আপনাদের নিশ্চিত করছি, মন্ত্রণালয়ের অনুমোদনের আর দরকার পড়বে না।”