মালয়েশিয়ার রাজধানীতে আটক ১১ বাংলাদেশি

  • আপডেট: ০৩:২৪:৪৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪
  • 6

মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরে ১১ বাংলাদেশিসহ ৩২ প্রবাসীকে আটক করেছে অভিবাসন বিভাগ। বুধবার (২০ নভেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে রাজধানী কুয়ালালামপুরের বুকিত বিনতাংয়ের সুবৃহৎ কম্পিউটার ও প্রযুক্তি মার্কেট প্লাজা ল-ইয়াটে অভিযান পরিচালনা করা হয়।

কুয়ালালামপুরের ইমিগ্রেশন ডিরেক্টর ওয়ান মোহাম্মদ সৌপি ওয়ান ইউসুফ জানান, অবৈধভাবে কাজ করার অভিযোগে এ সময় ১১ বাংলাদেশিসহ মোট ৩২ জনকে আটক করা হয়েছে।

অভিযানে ৩৯ জনের কাগজপত্র যাচাই-বাছাই করা হয়। এর মধ্যে ভিসা অপব্যবহারের অভিযোগে ৩২ জনকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতার ব্যক্তিদের মধ্যে ১১ জন বাংলাদেশির পাশাপাশি ১৮ জন পাকিস্তানি ও তিনজন ভারতীয় নাগরিক রয়েছে। তাদের সবার বয়স ২৩ থেকে ৪৬ বছরের মধ্যে।

দেশটির ১৯৫৯/৬৩ সালের ইমিগ্রেশন আইনের ৫৬(১)(ডি), ৬(১)(সি) এবং ১৫ ধারা এবং ১৯৬৩ সালের ইমিগ্রেশন বিধিমালায় ৩৯ (বি) ধারার অধীনে তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত করা হচ্ছে বলেও জানায় অভিবাসন বিভাগ।

এছাড়া আটকদের মধ্যে অনেকেই মালয়েশিয়ার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ছিলেন। কাজের অনুমতি না থাকলেও অবৈধভাবে কাজ করছিলেন তারা।

Tag :

মালয়েশিয়ার রাজধানীতে আটক ১১ বাংলাদেশি

আপডেট: ০৩:২৪:৪৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪

মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরে ১১ বাংলাদেশিসহ ৩২ প্রবাসীকে আটক করেছে অভিবাসন বিভাগ। বুধবার (২০ নভেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে রাজধানী কুয়ালালামপুরের বুকিত বিনতাংয়ের সুবৃহৎ কম্পিউটার ও প্রযুক্তি মার্কেট প্লাজা ল-ইয়াটে অভিযান পরিচালনা করা হয়।

কুয়ালালামপুরের ইমিগ্রেশন ডিরেক্টর ওয়ান মোহাম্মদ সৌপি ওয়ান ইউসুফ জানান, অবৈধভাবে কাজ করার অভিযোগে এ সময় ১১ বাংলাদেশিসহ মোট ৩২ জনকে আটক করা হয়েছে।

অভিযানে ৩৯ জনের কাগজপত্র যাচাই-বাছাই করা হয়। এর মধ্যে ভিসা অপব্যবহারের অভিযোগে ৩২ জনকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতার ব্যক্তিদের মধ্যে ১১ জন বাংলাদেশির পাশাপাশি ১৮ জন পাকিস্তানি ও তিনজন ভারতীয় নাগরিক রয়েছে। তাদের সবার বয়স ২৩ থেকে ৪৬ বছরের মধ্যে।

দেশটির ১৯৫৯/৬৩ সালের ইমিগ্রেশন আইনের ৫৬(১)(ডি), ৬(১)(সি) এবং ১৫ ধারা এবং ১৯৬৩ সালের ইমিগ্রেশন বিধিমালায় ৩৯ (বি) ধারার অধীনে তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত করা হচ্ছে বলেও জানায় অভিবাসন বিভাগ।

এছাড়া আটকদের মধ্যে অনেকেই মালয়েশিয়ার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ছিলেন। কাজের অনুমতি না থাকলেও অবৈধভাবে কাজ করছিলেন তারা।