ফেনী সদর উপজেলা থেকে দুই যুবলীগ নেতার লাশ উদ্ধার

  • আপডেট: ০১:৫৫:৪৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ অগাস্ট ২০২৪
  • 30

ছবি : সংগৃহীত

ফেনী সদর উপজেলার ধলিয়া ও বালিগাঁও ইউনিয়নে মঙ্গলবার সকালে দুই যুবলীগ নেতার লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। এরা হলেন বাদশা মিয়া ও মুশফিকুর রহমান মিশু।

স্থানীয় সূত্র জানায়, মঙ্গলবার সকাল ৯টার দিকে বালিগাঁও ইউনিয়নের আফতাববিবি বাজারে স’মিলের সামনে বাদশা মিয়ার (৪০) লাশ পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয়রা। তিনি মধুয়াই এলাকার বেপারী বাড়ির আবুল খায়েরের ছেলে এবং ইউনিয়ন যুবলীগের বন ও পরিবেশ সম্পাদক। তাৎক্ষণিক পরিবারের লোকজন খবর পেয়ে তার লাশটি উদ্ধার করে বাড়িতে নিয়ে আসে। পরে জানাজা শেষে তার লাশ দাফন করা হয়।

স্থানীয়রা আরো জানায়, বাদশার শরীরে তেমন কোন আঘাতের চিহ্ন ছিল না। তবে তার মাথা ও হাতে জখমের চিহ্ন রয়েছে। বাদশা পালিয়ে যাওয়ার সময় তাকে পিটিয়ে হত্যা করা হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

অপরদিকে এক দিন সকাল ১০টায় ধলিয়া ইউনিয়নের একটি খাল থেকে মুশফিকুর রহমান মিশুর লাশ দেখতে পায় স্থানীয়রা। মিশু ধলিয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আনোয়ার আহম্মদ মুন্সির মোটর সাইকেলচালক ও ইউনিয়ন যুবলীগের সহ-সম্পাদক।

মিশুর পরিবারের সদস্যরা জানান, চেয়ারম্যান মুন্সীর সাথে থাকায় মিশুকে বিএনপির নেতাকর্মীরা ক্ষোভ থেকে হত্যা করে খালের পাড়ে ফেলে যায়।

Tag :

ফেনী সদর উপজেলা থেকে দুই যুবলীগ নেতার লাশ উদ্ধার

আপডেট: ০১:৫৫:৪৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ অগাস্ট ২০২৪

ফেনী সদর উপজেলার ধলিয়া ও বালিগাঁও ইউনিয়নে মঙ্গলবার সকালে দুই যুবলীগ নেতার লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। এরা হলেন বাদশা মিয়া ও মুশফিকুর রহমান মিশু।

স্থানীয় সূত্র জানায়, মঙ্গলবার সকাল ৯টার দিকে বালিগাঁও ইউনিয়নের আফতাববিবি বাজারে স’মিলের সামনে বাদশা মিয়ার (৪০) লাশ পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয়রা। তিনি মধুয়াই এলাকার বেপারী বাড়ির আবুল খায়েরের ছেলে এবং ইউনিয়ন যুবলীগের বন ও পরিবেশ সম্পাদক। তাৎক্ষণিক পরিবারের লোকজন খবর পেয়ে তার লাশটি উদ্ধার করে বাড়িতে নিয়ে আসে। পরে জানাজা শেষে তার লাশ দাফন করা হয়।

স্থানীয়রা আরো জানায়, বাদশার শরীরে তেমন কোন আঘাতের চিহ্ন ছিল না। তবে তার মাথা ও হাতে জখমের চিহ্ন রয়েছে। বাদশা পালিয়ে যাওয়ার সময় তাকে পিটিয়ে হত্যা করা হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

অপরদিকে এক দিন সকাল ১০টায় ধলিয়া ইউনিয়নের একটি খাল থেকে মুশফিকুর রহমান মিশুর লাশ দেখতে পায় স্থানীয়রা। মিশু ধলিয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আনোয়ার আহম্মদ মুন্সির মোটর সাইকেলচালক ও ইউনিয়ন যুবলীগের সহ-সম্পাদক।

মিশুর পরিবারের সদস্যরা জানান, চেয়ারম্যান মুন্সীর সাথে থাকায় মিশুকে বিএনপির নেতাকর্মীরা ক্ষোভ থেকে হত্যা করে খালের পাড়ে ফেলে যায়।