০৩:১৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৪, ২ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

অপেক্ষায় রেখেও তাদের বিদেশে যেতে দেওয়া হয়নি।

  • আপডেট: ০৬:৩৭:৫৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৪
  • 19

ফাইল ছবি

স্ত্রীর চিকিৎসার জন্য থাইল্যান্ডে যেতে চেয়েছিলেন তৃণমূল বিএনপির চেয়ারপারসন শমসের মবিন চৌধুরী। সরকারের পক্ষ থেকে বিদেশ যেতে কোনো বাধা নেই। তবু তাকে বিদেশ যেতে বাধা দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন তিনি।

বুধবার (১৬ অক্টোবর) দুপুরে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে তাকে ফেরত পাঠানো হয়।

শমসের মবিন জানান, তার স্ত্রীর চিকিৎসার জন্য তাদের বুধবার দুপুরে থাই এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে থাইল্যান্ড যাওয়ার কথা ছিল। থাইল্যান্ডের একটি হাসপাতালে তার স্ত্রী চিকিৎসকের কাছে অ্যাপয়েন্টমেন্টও নিয়েছেন। কিন্তু দীর্ঘ সময় অপেক্ষায় রেখেও তাদের বিদেশে যেতে দেওয়া হয়নি।

তিনি আরও জানান, মুক্তিযোদ্ধা হওয়ার কারণে বিমানবন্দরে গিয়ে ভিআইপি টার্মিনালে বসেছিলেন। সেখানে বসার পর তাদের দুজনকে পাসপোর্টের ফটোকপি দিতে বলা হয়। ফটোকপি দেওয়ার পর আর কারও হদিস পাওয়া যাচ্ছিল না।

পরে ইমিগ্রেশন অফিসারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, একটি গোয়েন্দা সংস্থা থেকে ছাড়পত্র পাওয়া গেলেও আরেকটি গোয়েন্দা সংস্থা থেকে পাওয়া যায়নি।

এরপর তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের এক উপদেষ্টাকে ফোন করলে তিনি এই বিষয় দেখেন না জানিয়ে বিষয়টি নিয়ে স্বরাষ্ট্র সচিবের সঙ্গে কথা বলতে বলেন।

পরে স্বরাষ্ট্র সচিবের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বিদেশ যেতে কোনো বাধা নেই বলে জানান। এরপর ইমিগ্রেশন অফিসারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তারা বলেন, কোনো নির্দেশনা পাননি।

Tag :
সর্বাধিক পঠিত

অপেক্ষায় রেখেও তাদের বিদেশে যেতে দেওয়া হয়নি।

আপডেট: ০৬:৩৭:৫৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৪

স্ত্রীর চিকিৎসার জন্য থাইল্যান্ডে যেতে চেয়েছিলেন তৃণমূল বিএনপির চেয়ারপারসন শমসের মবিন চৌধুরী। সরকারের পক্ষ থেকে বিদেশ যেতে কোনো বাধা নেই। তবু তাকে বিদেশ যেতে বাধা দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন তিনি।

বুধবার (১৬ অক্টোবর) দুপুরে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে তাকে ফেরত পাঠানো হয়।

শমসের মবিন জানান, তার স্ত্রীর চিকিৎসার জন্য তাদের বুধবার দুপুরে থাই এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে থাইল্যান্ড যাওয়ার কথা ছিল। থাইল্যান্ডের একটি হাসপাতালে তার স্ত্রী চিকিৎসকের কাছে অ্যাপয়েন্টমেন্টও নিয়েছেন। কিন্তু দীর্ঘ সময় অপেক্ষায় রেখেও তাদের বিদেশে যেতে দেওয়া হয়নি।

তিনি আরও জানান, মুক্তিযোদ্ধা হওয়ার কারণে বিমানবন্দরে গিয়ে ভিআইপি টার্মিনালে বসেছিলেন। সেখানে বসার পর তাদের দুজনকে পাসপোর্টের ফটোকপি দিতে বলা হয়। ফটোকপি দেওয়ার পর আর কারও হদিস পাওয়া যাচ্ছিল না।

পরে ইমিগ্রেশন অফিসারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, একটি গোয়েন্দা সংস্থা থেকে ছাড়পত্র পাওয়া গেলেও আরেকটি গোয়েন্দা সংস্থা থেকে পাওয়া যায়নি।

এরপর তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের এক উপদেষ্টাকে ফোন করলে তিনি এই বিষয় দেখেন না জানিয়ে বিষয়টি নিয়ে স্বরাষ্ট্র সচিবের সঙ্গে কথা বলতে বলেন।

পরে স্বরাষ্ট্র সচিবের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বিদেশ যেতে কোনো বাধা নেই বলে জানান। এরপর ইমিগ্রেশন অফিসারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তারা বলেন, কোনো নির্দেশনা পাননি।