অ্যাকাউন্ট থেকে ত্রাণের টাকা কোথাও হস্তান্তর করা হয়নি

  • আপডেট: ০৬:৩০:২২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • 18

ফাইল ছবি

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ বন্যার্তদের সহায়তায় তোলা ত্রাণ ও টাকা নিয়ে নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করে একটি বিবৃতি দিয়েছেন।

শনিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এক পোস্টের মাধ্যমে এই বিবৃতি দেন তিনি।

ফেসবুক পোস্টে হাসনাত আব্দুল্লাহ লেখেন, গত ৪ সেপ্টেম্বরের প্রেস ব্রিফিংয়ের মাধ্যমে আমাদের টিএসসির ত্রাণ কর্মসূচির আয় ও ব্যয়ের হিসাব জানানো হয়েছিল। ব্যয় বাদে বাকি টাকা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জনতা ব্যাংক, সোনালী ব্যাংক শাখা, ইসলামি ব্যাংক ও মোবাইল ব্যাংকিংয়ে সংরক্ষিত রয়েছে।

হাসনাত জানান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষক, একজন নারী শিক্ষার্থী ও একজন ছাত্রের নামে বিশেষভাবে অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছে, যেখানে শুধু এই তিনজনের সম্মিলিত সিগনেচারের মাধ্যমে টাকা হস্তান্তর করা সম্ভব। এখন পর্যন্ত ওই অ্যাকাউন্ট থেকে কোনো টাকা হস্তান্তর করা হয়নি।

তিনি আরও লেখেন, স্বচ্ছতা নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে আমরা ত্রাণ কার্যক্রমের আয় ও ব্যয়ের ওপর একটি অডিট করছি এবং আগামী কয়েকদিনের মধ্যে অডিট রিপোর্ট প্রকাশ করা হবে, ইনশাআল্লাহ। আমরা সবসময় গঠনমূলক সমালোচনা গ্রহণে আগ্রহী। কোনো বিশেষ ভুল বুঝাবুঝি থাকলে অনুগ্রহ করে তা নির্দিষ্টভাবে তুলে ধরুন, যাতে আমাদের কাজ আরও কার্যকরী হতে পারে। আগামীর বাংলাদেশ হোক স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির মডেল।

Tag :

স্বামী ঝুলছিলেন ফ্যানে, স্ত্রী সহ দুই সন্তানের রক্তাক্ত লাশ পরে ছিলো বিছানায়

অ্যাকাউন্ট থেকে ত্রাণের টাকা কোথাও হস্তান্তর করা হয়নি

আপডেট: ০৬:৩০:২২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ বন্যার্তদের সহায়তায় তোলা ত্রাণ ও টাকা নিয়ে নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করে একটি বিবৃতি দিয়েছেন।

শনিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এক পোস্টের মাধ্যমে এই বিবৃতি দেন তিনি।

ফেসবুক পোস্টে হাসনাত আব্দুল্লাহ লেখেন, গত ৪ সেপ্টেম্বরের প্রেস ব্রিফিংয়ের মাধ্যমে আমাদের টিএসসির ত্রাণ কর্মসূচির আয় ও ব্যয়ের হিসাব জানানো হয়েছিল। ব্যয় বাদে বাকি টাকা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জনতা ব্যাংক, সোনালী ব্যাংক শাখা, ইসলামি ব্যাংক ও মোবাইল ব্যাংকিংয়ে সংরক্ষিত রয়েছে।

হাসনাত জানান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষক, একজন নারী শিক্ষার্থী ও একজন ছাত্রের নামে বিশেষভাবে অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছে, যেখানে শুধু এই তিনজনের সম্মিলিত সিগনেচারের মাধ্যমে টাকা হস্তান্তর করা সম্ভব। এখন পর্যন্ত ওই অ্যাকাউন্ট থেকে কোনো টাকা হস্তান্তর করা হয়নি।

তিনি আরও লেখেন, স্বচ্ছতা নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে আমরা ত্রাণ কার্যক্রমের আয় ও ব্যয়ের ওপর একটি অডিট করছি এবং আগামী কয়েকদিনের মধ্যে অডিট রিপোর্ট প্রকাশ করা হবে, ইনশাআল্লাহ। আমরা সবসময় গঠনমূলক সমালোচনা গ্রহণে আগ্রহী। কোনো বিশেষ ভুল বুঝাবুঝি থাকলে অনুগ্রহ করে তা নির্দিষ্টভাবে তুলে ধরুন, যাতে আমাদের কাজ আরও কার্যকরী হতে পারে। আগামীর বাংলাদেশ হোক স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির মডেল।